হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি রূপান্তর ক্লাসটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স এবং মাইক্রোপ্রসেসর [ Digital Electronics and Microprocessor ] কোর্সের “অধ্যায় ১, নম্বর সিস্টেম এন্ড কোড [ 1st Chapter, number System and codes ]” | এই ক্লাসটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড [Bangladesh Technical Education Board] এর পলিটেকনিক [Polytechnic] ডিসিপ্লিন এর ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রিক্যাল [Diploma in Electrical], “৫ম সেমিস্টার, ইলেকট্রিকাল টেকনোলজি [ 5th Semester, Electrical Technology ]” এ পড়ানো হয়।
Table of Contents
হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি রূপান্তর
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি বা ইংরেজি পরিভাষায় হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি (ইংরেজি: Hexadecimal, সংক্ষেপে Hex) হল ১৬-ভিত্তিক একটি সংখ্যা পদ্ধতি। অর্থাৎ শুধুমাত্র প্রতিটি সংখার জন্য ১৬টি সম্ভাব্য মান নিয়ে ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত হয়। ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতির অঙ্কগুলি হল 0
– 9
এবং A,B,C,D,E,F
পর্যন্ত মোট ১৬টি বর্ণ।
দশমিকে যখন একটি গণনা ৯, ১৯ ইত্যাদি অতিক্রম করে, তখন গণনা ০ থেকে পুনরায় শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তী ঘরের অঙ্কের মান ১ বৃদ্ধি পায় (৯-এর পরে আসে ১০, ১৯ পরে আসে ২০)। একইভাবে, ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতিতে গণনা যখন F অতিক্রম করে, তখন ০ থেকে গণনা পুনরায় আরম্ভ হয় এবং পরবর্তী ঘরের অঙ্কের মান ১ বৃদ্ধি পায়। সুতরাং F পরে আসে ১০, ১F পরে আসে ২০, ইত্যাদি।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বা দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি (ইংরেজি: Binary number system) একটি সংখ্যা পদ্ধতি যাতে সকল সংখ্যাকে কেবলমাত্র ০ এবং ১ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি দুই। ডিজিটাল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির লজিক গেটে এই সংখ্যাপদ্ধতির ব্যাপক প্রয়োগ রয়েছে। তাছাড়া প্রায় সকল আধুনিক কম্পিউটারে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। বাইনারি পদ্ধতিতে প্রতিটি অঙ্ককে বিট বলা হয়।
সংখ্যা পদ্ধতিকে সাধারণত ৪ ভাগে ভাগ করা হয়। (১) ডেসিমেল নাম্বার সিস্টেম, (২) বাইনারী নাম্বার সিস্টেম, (৩) অক্টাল নাম্বার সিস্টেম ও (৪) হেক্সা ডেসিমেল নাম্বার সিস্টেম। ডেসিমেল নাম্বার সিস্টেমে অঙ্ক ১০ টি অর্থাৎ এর বেজ ১০ (১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,০)। অনুরূপভাবে বাইনারী নাম্বার সিস্টেমের বেজ ২ (১,০), অক্টাল নাম্বার সিস্টেমের বেজ ৮ (১,২,৩,৪,৫,৬,৭,০), হেক্সা ডেসিমেল নাম্বার সিস্টেমের বেজ ১৬(১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,A,B,C,D,E,F, ০ )।
হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারিঃ
হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি রূপান্তর নিয়ে বিস্তারিত :
আরও দেখুনঃ